1. tarekahmed884@gmail.com : adminsonali :
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১২:০১ অপরাহ্ন
Title :
ভিকারুননিসা, মনিপুরের মতো নামী স্কুলও ফলে পিছিয়ে চাল, আলু, বিদ্যুৎ হবে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য, বাদ সিগারেট, স্বীকৃতি নেই পানির এসএসসির ফল কীভাবে দেখবে শিক্ষার্থীরা, নিয়ম জানাল শিক্ষা বোর্ড ভারতের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে দেশে কমছে পেঁয়াজের দাম কয়েকটি শর্তে রোববার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১০ দিনে ২০০ কোটি টাকার মুরগি মরেছে ১৫ বছর বয়সী পেসার হাবিবাকে নিয়ে ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ ব্রাজিল থেকে গরু আমদানির পক্ষে ব্যবসায়ীরা, আপত্তি খামারিদের জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কর্মসূচি এর অংশ হিসেবে সম্মানিত রোজাদারগণের মধ্যে ইফতার বিতরণ এইচএসসি শুরু হতে পারে ৩০ জুন, ফরম পূরণ ১৬ এপ্রিল থেকে

কেরানীগঞ্জে ৯৮ ভরি সোনা ডাকাতি: পুলিশ কনস্টেবলসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

  • Update Time : বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩
  • ১৫৪ Time View

দৈনিক মৌলভীবাজার সোনালী কণ্ঠ নিউজ ডট কম

ঢাকার কেরানীগঞ্জে ৯৮ ভরি সোনা লুটের মামলায় পুলিশের এক কনস্টেবলসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে পুলিশ। সম্প্রতি ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে এ অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়েছে।

প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কেরানীগঞ্জ মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) অলক কুমার দে।

অভিযোগপত্রভুক্ত ১১ আসামি হলেন লালবাগ থানার পুলিশ কনস্টেবল কামরুজ্জামান, তাঁর স্ত্রী নাহিদা নাহার, মো. শফিকুল ইসলাম, উত্তম চন্দ্র মজুমদার, মো. শরীফুল ইসলাম, মো. নজরুল ইসলাম, উত্তম পাল, মো. জাকির হোসেন, মো. রহমান সরদার, আনন্দ পাল ও দুলাল চন্দ্র পাল।

আদালতসংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, এ মামলায় আনন্দ পাল, নজরুল ও উত্তম পলাতক। জামিনে আছেন নাহিদা, উত্তম মজুমদার, জাকির ও আনন্দ পাল। বাকিরা কারাগারে আছেন।

এ ঘটনায় গত বছরের ১১ সেপ্টেম্বর আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। সেই সঙ্গে তাঁদের কাছ থেকে ৫১ ভরি ৬ রতি সোনা, ১৫ লাখ টাকা ও ১টি মাইক্রোবাস উদ্ধার করা হয়। পরদিন এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান। সেদিন তিনি জানিয়েছিলেন, ২ সেপ্টেম্বর মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর উপজেলার গোবিন্দল জামটি বাজারের সোলাইমান জুয়েলার্সের কর্মচারী বরুণ ঘোষ (৪৮) ৯৮ ভরি ওজনের ৮টি সোনার বার নিয়ে মোটরসাইকেলে পুরান ঢাকার তাঁতীবাজারে যাচ্ছিলেন। উদ্দেশ্যে ছিল সেখানকার সোনার দোকানে বিভিন্ন গয়না তৈরি করা।

কিন্তু তাঁতীবাজারে গিয়ে দোকান বন্ধ পান, ফলে বারগুলো নিয়ে ফিরে যাচ্ছিলেন তিনি। কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন জনি টাওয়ার-সংলগ্ন সাজেদা হাসপাতালের গলির রাস্তায় পৌঁছালে ডাকাত চক্রের সদস্যরা পুলিশের লোক পরিচয় দিয়ে বরুণের কাছে অবৈধ মালামাল আছে জানিয়ে তাঁকে মাইক্রোবাসে তুলে নেন।

পুলিশ জানায়, ডাকাতেরা বরুণকে গাড়িতে তুলেই তাঁর চোখ-মুখ বেঁধে ফেলেন এবং মারতে শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁর কাছে থাকা সোনার বার, সোনা চালানের কাগজপত্র ও তিন হাজার টাকা কেড়ে নেন তাঁরা।

এরপর বিভিন্ন স্থান ঘুরিয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন ঝিলমিল এলাকার ফাঁকা স্থানে গিয়ে মাইক্রোবাস থেকে বরুণকে নামিয়ে দিয়ে ডাকাতেরা পালিয়ে যান। বরুণ বিষয়টি তাৎক্ষণিক মুঠোফোনে দোকানমালিককে জানান। পরে ৩ সেপ্টেম্বর দোকানের মালিক হাবু মিয়া বাদী হয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় মামলা করেন।

এসআই অলক কুমার দে আজ প্রথম আলোকে বলেন, এ ঘটনায় করা মামলায় পুলিশ কনস্টেবল কামরুজ্জামান আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দেন। অবশ্য পরে তিনি আদালতের কাছে দাবি করেন, জোরপূর্বক তাঁর কাছ থেকে পুলিশ স্বীকারোক্তি নিয়েছে। আসামি কামরুজ্জামানের কাছ থেকে লুণ্ঠিত ৩৬ ভরি সোনা উদ্ধার দেখায় পুলিশ।

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

Open photo

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

Open photo

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

Open photo

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

Open photo

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

Open photo

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

Open photo

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 SonaliKantha
Theme Customized By BreakingNews