২০২১ সালের নভেম্বর মাসে গ্লাসগোতে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের এক সম্মেলনে বিশ্বনেতারা একটি ঘোষণা দিয়ে বেশ হর্ষধ্বনি পেয়েছিলেন। তাঁরা বলেছিলেন, কয়লাকে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
বিভিন্ন দেশের সরকার কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধের অঙ্গীকার করে, বিনিয়োগকারীরাও কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিনিয়োগ বন্ধের ঘোষণা দেয়। কিন্তু আজ ১৮ মাস পরও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত এই জ্বালানি পোড়ানো বন্ধ হয়নি।
দ্য ইকোনমিস্টের এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালালে কয়লার ব্যবহার আরও বেড়ে যায়। এর ফলে গত বছর কয়লার ব্যবহার রেকর্ড উচ্চতায় ওঠে। জ্বালানি তেল ও গ্যাসের দাম কমলেও চলতি বছর কয়লার ব্যবহার আরও বাড়বে বলেই পূর্বাভাস।
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখতে হলে এই দশকের মধ্যে কয়লার উৎপাদন এক-তৃতীয়াংশ হ্রাস করতে হবে। কিন্তু পূর্বাভাস হচ্ছে, তা হয়তো পাঁচ ভাগের এক ভাগের কম হারে কমবে।
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
Leave a Reply