1. tarekahmed884@gmail.com : adminsonali :
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৯:০৯ অপরাহ্ন
Title :
ভিকারুননিসা, মনিপুরের মতো নামী স্কুলও ফলে পিছিয়ে চাল, আলু, বিদ্যুৎ হবে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য, বাদ সিগারেট, স্বীকৃতি নেই পানির এসএসসির ফল কীভাবে দেখবে শিক্ষার্থীরা, নিয়ম জানাল শিক্ষা বোর্ড ভারতের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে দেশে কমছে পেঁয়াজের দাম কয়েকটি শর্তে রোববার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১০ দিনে ২০০ কোটি টাকার মুরগি মরেছে ১৫ বছর বয়সী পেসার হাবিবাকে নিয়ে ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ ব্রাজিল থেকে গরু আমদানির পক্ষে ব্যবসায়ীরা, আপত্তি খামারিদের জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কর্মসূচি এর অংশ হিসেবে সম্মানিত রোজাদারগণের মধ্যে ইফতার বিতরণ এইচএসসি শুরু হতে পারে ৩০ জুন, ফরম পূরণ ১৬ এপ্রিল থেকে

পাকিস্তান চা–সংকটে, কেজি ১৬০০ রুপি

  • Update Time : মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১১৭ Time View

পাকিস্তান চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফপিসিসিআই)-এর চাবিষয়ক স্থায়ী কমিটির আহ্বায়ক জিসান মাকসুদ বলেন, বর্তমানে আমদানি–সংকট চলছে। এতে মার্চে ব্যাপক ঘাটতি দেখা দিতে পারে।

জিসান মাকসুদ বলেন, ব্যাংকগুলো বলেছে তারা পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক (এসবিপি) থেকে ১৮০ দিনের আমদানি ঋণপত্র খোলার নির্দেশনা পেয়েছে। আর তাতে পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। জিসান মনে করেন, ১৮০ দিনের বিলম্বিত অর্থ পরিশোধ চুক্তির আওতায় ছয় মাস পর আমদানি মূল্য কোথায় গিয়ে ঠেকবে, তা বলা যাচ্ছে না। কারণ, আন্তব্যাংক বাজারে ছয় মাস পরে ডলারের হার কত হবে, তা কেউ জানে না।

পাকিস্তান টি অ্যাসোসিয়েশন (পিটিএ)-এর নির্বাহী সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন জিসান। তিনি বলেন, ব্যাংকগুলো ঋণপত্র খুলছে না। তারা বলছে, নতুন ঋণপত্র খোলার জন্য পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কোনো নির্দেশনা আসেনি।

জিসানের আশঙ্কা, আটকে থাকা চালানগুলো খালাস না হলে আসন্ন রমজান মাসে চায়ের দাম কেজিপ্রতি আড়াই হাজার রুপিতে পৌঁছাতে পারে। আর সরবরাহের ঘাটতি ও উচ্চমূল্যের কারণে কল্যাণ সমিতিগুলো হয়তো রেশন ব্যাগে চা–পাতা দিতে পারবে না।

জিসান মনে করেন, পাকিস্তানের উচিত কেনিয়ার সঙ্গে একটি অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি (পিটিএ) স্বাক্ষর করা। এর মধ্য দিয়ে মোম্বাসায় অনুষ্ঠিত সাপ্তাহিক নিলাম থেকে কেনিয়ার ৯০ শতাংশ চা আমদানি করা যাবে। মোম্বাসার ওই নিলামে আফ্রিকা অঞ্চলের সব ধরনের চা বিক্রি হয়ে থাকে।

পাকিস্তান প্রতিবছর কেনিয়া থেকে প্রায় ৫০ কোটি ডলার মূল্যের চা আমদানি করে থাকে। আর দেশটিতে শুধু ২৫ কোটি ডলার মূল্যের বিভিন্ন জিনিস রপ্তানি করে থাকে।

জিসান বলেন, পিটিএ যদি কেনিয়ার সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করে তাহলে পাকিস্তানের রপ্তানির পরিমাণ বছরে ২৫০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে। চাল, সার্জিক্যাল পণ্য, টেক্সটাইল, ট্রাক্টর, ইলেকট্রনিকস, আইটি, সিমেন্টসহ বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করতে পারবে। কারণ, কেনিয়া এখন অন্য দেশ থেকে এ পণ্যগুলো আমদানি করে থাকে।
পিটিএ স্বাক্ষর হলে চায়ের দামও কমে যাবে। জিসান মনে করেন, পারস্পরিক স্বার্থে অন্য মুদ্রার মাধ্যমে বাণিজ্য জোরদার করার ব্যাপারেও দুই দেশের মধ্যে আলোচনা শুরু হতে পারে।

 

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

Open photo

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

Open photo

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

Open photo

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

Open photo

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

Open photo

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

Open photo

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 SonaliKantha
Theme Customized By BreakingNews