তাইওয়ানের আশপাশে সামরিক মহড়া চালাচ্ছে চীন। আজ শনিবার থেকে তিন দিনের এ মহড়া শুরু হয়েছে। একে তাইওয়ান সরকারের জন্য কঠোর সতর্ক বার্তা বলে উল্লেখ করেছে বেইজিং।
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং ওয়েন সাই তাৎক্ষণিকভাবে চীনের এই মহড়ার বিষয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি ‘চলমান কর্তৃত্ববাদী সম্প্রসারণবাদের’ বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র এবং সমমনা দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
পিএলএ-এর মুখপাত্র শি ইয়িন বলেন, চীন তাইওয়ান প্রণালির সমুদ্র ও আকাশসীমায় তাইওয়ান দ্বীপের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চল এবং দ্বীপের পূর্বাঞ্চলে উড়োজাহাজ, জাহাজ ও সেনা পাঠাবে।
শি ইয়িন আরও বলেন, তাইওয়ানের বিচ্ছিন্নতাবাদী বাহিনী, বহিরাগত বাহিনী এবং তাদের উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে এই মহড়া কঠোর সতর্কবার্তা। চীনের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা বজায় রাখার জন্য এ মহড়া জরুরি।
স্থানীয় নৌ কর্তৃপক্ষ বলেছে, সোমবার মহড়ার শেষ দিনে চীনের ফুজিয়ান প্রদেশের উপকূলে তাজা গুলির অনুশীলন চালানো হবে। এ প্রদেশটির অবস্থান তাইওয়ানমুখী।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, আজ শনিবার দ্বীপ এলাকাটির কাছে ৮টি চীনা যুদ্ধজাহাজ ও ৪২টি যুদ্ধবিমান শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ২৯টি যুদ্ধবিমান তাইওয়ানের মধ্যরেখা অতিক্রম করেছে। চীনের এ ধরনের আচরণকে অযৌক্তিক তৎপরতা উল্লেখ করে এর বিরুদ্ধে তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় কঠোর নিন্দা জানিয়েছে।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, সাইয়ের যুক্তরাষ্ট্র সফরকে সামরিক মহড়া চালানোর ‘অজুহাত’ হিসেবে ব্যবহার করছে চীন।
এর আগে গত বছরের আগস্টে ম্যাককার্থির পূর্বসূরি ন্যান্সি পেলোসি তাইওয়ান সফরের পরও চীন স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলটি ঘিরে যুদ্ধজাহাজ, ক্ষেপণাস্ত্র ও যুদ্ধবিমান মোতায়েন করেছিল।
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন
Leave a Reply